ধারাবাহিক উপন্যাস : টিউশন (প্রথম পর্ব)
14 February, 2019 - By Bangla WorldWide
13 February, 2019 - 10:25:00 PM
লেখক জয়ন্ত ঘোষ নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাত ধরে এই গৌরবময় সংস্থার সৃষ্টি। ১৯২৩ সালে প্রথম সভাপতি হন তিনি। তারপর থেকে বহু গুণীজন এই সংস্থার হাল ধরেছেন। আশাপূর্ণা দেবী, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, অতুলপ্রসাদ সেন থেকে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বিভিন্ন সময়ে এই সংস্থার নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমরা বাংলা ভাষার প্রচার ও প্রসারের জন্য ভারত জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ১৩০টি শাখার মাধ্যমে কাজ করি। সারা দেশে আমরা বাংলা ভাষা শেখানোর জন্য পাঠক্রম চালাই। সেখানে বাঙালি ছাড়াও বহু অবাঙালিও এই ভাষা শেখার টানে ছুটে আসছ
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 09:40:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: ‘I am one year younger than what I’ll be in next year’- আত্মজীবনীতে এভাবেই নিজের জন্মদিনকে ব্যাখ্যা করেছিলেন মৃণাল সেন৷ ২০১৮-র ঠিক শেষে এসে ইহলোককে চিরবিদায় জানালেন এই প্রবাদপ্রতিম চিত্র-পরিচালক৷ ১৯২৩ সালের ১৪ মে বাংলাদেশের ফরিদপুরে তাঁর জন্ম। পদার্থবিদ্যার মেধাবী ছাত্র ছিলেন তিনি। স্নাতক হন স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। যদিও সিনেমার জগতে আসার আগে মৃণাল সেনের কর্মজীবনের শুরু মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টিটিভের চাকরি দিয়ে। চাকরির সুবাদে যেতে হয়েছিল কলকাতার বাইরে। কিন্তু মন টেঁকেনি সেই চাকরিতে। ফিরে আসেন সেই চাকরি ছেড়ে। এরপর, তৎকা
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 08:40:00 PM
ঠাকুর পরিবারের সদস্য বিশিষ্ট সঙ্গীত বিশেষজ্ঞ সন্দীপ ঠাকুর জার্মানি প্রবাসী ১৯৩১ সালে আমি যেখানে জন্মেছিলুম সেটা যেন একটা দ্বীপ; তবে তার চারপাশে জলের বদলে সব রাস্তা। আমাদের পূর্বপুরুষদের নামে সব রাস্তাঘাট ও গলি। দর্পনারায়ণ ঠাকুর স্ট্রিট এবং কালীকৃষ্ণ ঠাকুর স্ট্রিট চলে গেছে একেবারে দক্ষিণে। আর পশ্চিমে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর রোড। উত্তরে রঘুনন্দন ঠাকুর লেন। আবার জোড়াবাগান পেরিয়ে পূবে গেলেই প্রসন্নকুমার ঠাকুর স্ট্রিট। এর একশ গজ দক্ষিণে দ্বারকানাথ ঠাকুর লেন। দর্পনারায়ণ ও নীলমণি ঠাকুর দুই ভাই আমাদের পিতৃপুরুষের এই বসতবাটি স্থাপন করেন ১৭৬১ সালে পাথুরিয়াঘাটায়। এঁরা কান্যকুব্জ থেকে আগত ভট্টনারায়ণের এ
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 07:35:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: ছবি সাল ভাষা মাধ্যম রাতভোর ১৯৫৫ বাংলা সাদাকালো নীল আকাশের নীচে ১৯৫৮ বাংলা সাদাকালো বাইশে শ্রাবণ ১৯৬০ বাংলা সাদাকালো পুনশ্চ ১৯৬১ বাংলা সাদাকালো অবশেষে ১৯৬৩ বাংলা সাদাকালো প্রতিনিধি ১৯৬৪ বাংলা সাদাকালো আকাশকুসুম ১৯৬৫ বাংলা সাদাকালো মাটির মনিষা ১৯৬৬ ওড়িয়া সাদাকালো ভুবন সোম ১৯৬৯ হিন্দি সাদাকালো ইন্টারভিউ ১৯৭০ বাংলা সাদাকালো এক আধুরি কাহানি ১৯৭১ হিন্দি সাদাকালো ক্যালকাটা ৭১ ১৯৭২ বাংলা সাদাকালো পদাতিক ১৯৭৩ বাংলা সাদাকালো কোরাস ১৯৭৪ বাংলা সাদাকালো মৃ
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 06:40:00 PM
শমিতা নাগ একজন প্রথিতযশা চিত্রশিল্পী ও শিল্প সমালোচক বিদেশি শাসকরা এদেশে তাদের ক্রমপ্রসারশীল উপনিবেশের স্থায়িত্বের জন্য জন্য কয়েকটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সূচনা করেছিল, যার একটি ছিল কারিগরিবিদ্যায় নিপুণ নিচুতলার কিছু কর্মী তৈরি করা যারা নকলনবিশ করতে পারবে। রেললাইন পাতা, ভৌগলিক জরিপ, সড়কপথ তৈরি এসব সরকারি সর্বেক্ষণ দপ্তরগুলিতে চাক্ষুষ অনুকৃতি, জ্যামিতিক নকশা তৈরীর কর্মী ছিল অপ্রতুল। সেই জন্য ১৮৩৯ সালে কলকাতায় প্রথম স্থাপিত হল মেকানিক ইন্সটিটিউট, পরবর্তী ১৮৬৪ সালে যা সরকারি আর্ট স্কুল হিসাবে পরিচিত হয়। উনিশ শতকের শিক্ষিত জনমানসে মনবুদ্ধিচেতনার যে জাগরণ দেখা দিয়েছিল, শিল্প সেখানে ছিল একেবারেই ব্
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 06:35:00 PM
সব কিছু কেমন যেন আচমকাই ঘটে গিয়েছিল। আমি সাত বছর থেকে গিটার বাজিয়ে গান গাইতাম। আর গান লিখতাম নিজেই। ২০১৪ সালে আমরা ছুটিতে কলকাতায় এসেছিলাম। তখন এখানে আমি কয়েকটা বিষয়ে গান লেখার কথা ভাবি। কিন্তু গিটার-ফিটার কিছু না থাকায় আমি কবিতার আকারে কাগজে লিখে ফেলি।
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 05:35:00 PM
রেজওয়ান সিদ্দিকী অর্ণ। বাংলাদেশের সাংবাদিক। বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয়তা কাঁটাতার পেরিয়ে পশ্চিমবাংলাতে আজ আকাশচুম্বী। শুধু তাই নয়, বাংলায় এখন যেসব ব্যন্ড দল গড়ে উঠেছে সেসব ব্যান্ড দলের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে বাংলাদেশের ব্যন্ড সংগীত। একথা সেখানকার অনেক ব্যান্ড সংগীতশিল্পী স্বীকারও করেন অকপটে। জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অনুপম রায় ভারতীয় গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের পছন্দের গানের বিষয়ে কথা বলতে গিলে বলেছেন, ‘ছোট বেলায় আমাদের বাড়িতে গান শোনার অভ্যাস ছিল। বাবা বিভিন্ন ধরনের গান শুনতেন। সেসব গান আমিও শুনতাম। পাশাপাশি তখন বাংলা ব্যান্ডের একটা জোয়ার ছিল। বাংলাদেশের মাইলস, এলআরবি,...
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 05:30:00 PM
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ডঃ পবিত্র সরকার ১৯৮৮ থেকে শুরু হয়েছিল, আগে বার পাঁচ-ছয় যাওয়া হয়ে গেছে। কিন্তু ২০১০ থেকে ২০১৩-র মধ্যে আমি একটু ঘন ঘন বাংলাদেশ যাচ্ছিলাম। বছরে তিন-চার বার করে। শুধু টুরিস্টের মতো যাওয়া নয়, গিয়ে বিশ-পঁচিশ দিন থাকা। একটা কাজ চলছিল, সে কাজের কথাটা পরে আসবে। সে কাজ শেষ হয়েছে, কিন্তু এখনও যাতায়াত থামেনি, গিয়ে অতদিন থাকা না হলেও যাওয়া তো হয়ই বছরে কয়েকবার। বাংলাদেশ যাচ্ছি, এটা খুব জাঁক করে বলার মতো কিছু নয়। যদি বলতে পারতাম ঘন ঘন ব্রেজিল বা আইসল্যান্ডে যাচ্ছি, নিদেনপক্ষে আমেরিকা, তা হলে লোকে একটু সম্ভ্রম করত, আমিও, আমাদের ছেলেবেলায় যেমন শিখেছিলাম, শার্টের কলার উঁচু করে, পথেঘাটে ঘুরে ব
আরও পড়ুন